আসসালামু আলাইকুম, আশা করচ্ছি সবাই ভালো আছে। আজকে ত্বক ফর্সা করার পার্ট ২ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। যারা পার্ট-১ পড়েন নি, পেজ থেকে পড়ে নিবেন।
শুরুতেই বলে রাখা ভালোঃ
*৭ দিন-১৫ দিন ব্যবহারে ফর্সা হবেন এমন যেকোনো পন্য থেকে দূরে থাকুন। অনলাইনে বিভিন্ন প্রোডাক্ট আছে যেগুলো ত্বক কালো থেকে ধবধবে সাদা করার প্রলোভন দেখায়। এধরনের প্রোডাক্ট থেকে অবশ্যই দূরে থাকুন। সেন্সিটিভ ত্বকের ক্ষেত্রে যেকোনো কিছু ব্যবহারের পূর্বে সতর্কতার সাথে ব্যবহার করুণ। *
এই গ্রীশ্মকালে আম খেতে ভালোবাসি না এমন কেও আছে বলে মনে হয় না। আবার রাতের বেলা দুধে আম মিশিয়ে খেতে কে না পছন্দ করে। আম শুধু পুষ্টিগুণেই অনন্য নয়, ত্বকের চর্চাতেও অতুলনীয়। কিন্তু, আপনার জানা আছে কি, আমের অপ্রয়োজনীয় এই খোসা ব্যবহার করেও ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে, প্রাণবন্ত ত্বক পাওয়া যাতে পারে।
কি ভাবে ব্যবহার করবেন?
পরিমাণ মতো দুধে অল্প করে আমের খোসা মিশিয়ে ভাল করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। তারপর সেই মিশ্রনটা মুখে, গলায় এবং ঘারে লাগিয়ে কিছু সময় রেখে দিয়ে ধুয়ে নিন।
আমে আছে ভিটামিন এ, ডি এবং ই। যা ত্বকের বাইরের অংশে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ত্বকের এনজাইম গঠনে পূর্ণ সহায়তা করে । যা বাইরের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ত্বকে আমের প্যাক ব্যবহারের সবচেয়ে সুবিধা হলো, যেকোনো বয়সে যে কেউ এই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এর নেই কোনো ক্ষতিকর দিক। শুধু ১০ মিনিটের জন্য ত্বকে লাগিয়ে দেখুন। ফলাফল পাবেন দ্রুতই।